।।স্পোর্টস ডেস্ক।।
গ্রুপ পর্বে কেবল একটি ম্যাচ জিতেছে ফ্রান্স, বাকি দুটি ড্র। কোনোমতে নকআউট পর্বে জায়গা করে নেওয়া সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়নরা পার করেছে শেষ ষোলোর বৈতরণীও। ইউরোতে ফরাসিদের এখন পর্যন্ত টিকে থাকার পেছনে সবচেয়ে বড় অবদান তাদের ‘গ্রানাইটের’ মতো শক্তিশালী রক্ষণভাগের। দলটির কোচ দিদিয়ে দেশমের মতে, প্রতিযোগিতার এই পর্যায়ে এমন রক্ষণই প্রয়োজন তাদের।
এবারের ইউরোতে ফ্রান্সের রক্ষণভাগ যতটা উজ্জ্বল, তাদের আক্রমণভাগ ততটাই অনুজ্জ্বল। ‘ওপেন প্লে’ থেকে চার ম্যাচে এখন পর্যন্ত একটি গোলও করতে পারেনি তারা। আসরে তাদের পাওয়া তিনটি গোলের দুটি প্রতিপক্ষের আত্মঘাতী, আরেকটি পেনাল্টি থেকে করেছেন কিলিয়ান এমবাপে।
সবশেষ ম্যাচে বেলজিয়ামের বিপক্ষেও ফরাসিরা জিতেছে আত্মঘাতী গোলে। মঙ্গলবার শেষ ষোলোর লড়াইয়ে নির্ধারিত সময়ের পাঁচ মিনিট আগে বেলজিয়ামের ডিফেন্ডার ইয়ান ভার্টোনেনের পায়ে লেগে বল জড়ায় জালে। ওই ১-০ গোলের জয়ে কোয়ার্টার-ফাইনালে জায়গা করে নেয় দুইবারের ইউরো চ্যাম্পিয়নরা।
প্রশংসা প্রাপ্য ফ্রান্সের ডিফেন্ডারদের। আসরে এখন পর্যন্ত চার ম্যাচে কেবলে একটি গোলই হজম করেছে দলটি। সেটাও পোল্যান্ডের স্ট্রাইকার রবের্ত লেভানদোভস্কির পুনরায় নেওয়া পেনাল্টি শট থেকে।
শেষ আট নিশ্চিত করার পর দলের রক্ষণভাগকে স্তুতির জোয়ারে ভাসান দেশম। তার মতে, গোল না হজম করতে নিজেদের সবটুকু উজাড় করে দিচ্ছেন তার খেলোয়াড়রা।
“আমাদের দারুণ একটি দৃঢ় রক্ষণভাগ রয়েছে। এই পর্যায়ে এটা অপরিহার্য। আমরা অনেক দূর এগিয়েছি, কারণ এটা (ফ্রান্সের বিপক্ষে গোল করা) কারোর জন্যই সহজ ছিল না।”
“এটা শুধু ভালো রক্ষণের বিষয় নয়। বলের ওপর আমাদের ভালো নিয়ন্ত্রণ ছিল। আমরা যেন গোল না হজম করি, সেটা নিশ্চিত করার জন্য তারা সম্ভাব্য সবকিছুই করেছে। এমনকি যদি আমরা কেবল একটি গোল পেয়ে যাই, তাহলে সেটিই যথেষ্ট।”
শেষ আটে ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোর পর্তুগালের মুখোমুখি হবে ফ্রান্স।
সম্পাদক: শৈমং মার্মা (শৈবং)
নির্বাহী সম্পাদক: মংহাইথুই মার্মা
প্রধান কার্যালয়ঃ রুমা বাজার, মসজিদ গলি,রুমা, বান্দরবান পার্বত্য জেলা।
ফোন:০১৬৭৭১৪২৯৪৫,০১৫৫৩১২২৩৮৮।
ইমেইল : rumabarta23@gmail.com
www.rumabarta.com